করোনাভাইরাসের আক্রান্তদের বিদেশযাত্রার ইতিহাস বা শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। এখনও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফেও এ বিষয়ে কিছু ঘোষণাও করা হয়নি।
এর পর জিন বিশেষজ্ঞরা বিশদে নমুনাটি বিশ্লেষণ করেন। তবে তাঁদের অনুমান যে এই রূপটির জিনের গঠন এক্সই রূপের জিনের গঠন থেকে আলাদা।
কোভিড-১৯-এর নয়া এক্সই রূপের সন্ধান ।
চলতি সপ্তাহেই মুম্বইয়ে বিদেশফেরত এক মহিলার দেহে কোভিড-১৯-এর নয়া এক্সই রূপের সন্ধান মিলেছে বলে দাবি করেছিলেন বৃহন্মুম্বই পুর কর্তৃপক্ষ এবং মহারাষ্ট্র স্বাস্থ্য দফতর। তবে তাঁদের অনুমান যে এই রূপটির জিনের গঠন এক্সই রূপের জিনের গঠন থেকে আলাদা
দুই ব্যক্তির দেহে কোভিড-১৯-এর ওই অতিসংক্রামক রূপের সন্ধান মিলেছে বলে সে রাজ্যের সরকারের একটি সূত্র এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে।তবে তাঁদের অনুমান যে এই রূপটির জিনের গঠন এক্সই রূপের জিনের গঠন থেকে আলাদা
কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সেই দাবিতে স্বীকৃতি দেয়নি। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের জানিয়েছিল, এক্সই রূপে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা আক্রান্তের নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিং-এর জন্য পাঠানো হয়। এর পর জিন বিশেষজ্ঞরা বিশদে নমুনাটি বিশ্লেষণ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) সম্প্রতি জানিয়েছিল,করোনাভাইরাসের এই এক্সই রূ পটি ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সংক্রমণ ক্ষমতা ১০ শতাংশ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত বেশি হতে পারে। হু-এর বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক ধারণা, ওমিক্রন রূপের বিএ.১ এবং বিএ.২ উপপ্রজাতির সংমিশ্রণের ফলেই পরিব্যক্ত এক্সই রূপটির উৎপত্তি।
হু-এর বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক ধারণা, ওমিক্রন রূপের বিএ.১ এবং বিএ.২দুই ব্যক্তির দেহে কোভিড-১৯-এর ওই অতিসংক্রামক রূপের সন্ধান মিলেছে বলে সে রাজ্যের সরকারের একটি সূত্র এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে। সেগুলির প্রশাসনকে সমস্ত বিষয়ে নজর রাখতে হবে। আগে থেকে সংক্রমণ রুখতে যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নিতে হবে।
ফের কেন্দ্রীয় সরকার জারি করল করোনা সতর্কতার বার্তা। ফের বেশ কয়েকটি রাজ্যকে জানিয়ে দেওয়া হল, করোনা নিয়ে ঢিলেমি দেওয়ার কোনও জায়গা নেই। নিয়মিত, সঠিক ভাবে করোনা সংক্রমণের দিকে নজর রাখতে হবে। সম্প্রতি দেশের একাধিক রাজ্যে করোনার এক্সই প্রজাতির সংক্রমণের পরেই এই কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
,করোনাভাইরাসের এই এক্সই রূ পটি ওমিক্রনের বিএ.২ উপপ্রজাতির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সংক্রমণ ক্ষমতা ১০ শতাংশ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত বেশি হতে পারে। সম্প্রতি দেশের একাধিক রাজ্যে করোনার এক্সই প্রজাতির সংক্রমণের পরেই এই কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।বিভিন্ন রাজ্যকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ বলেছেন, কয়েকটি রাজ্য দেশের করোনা আক্রান্তের সংখ্যার তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে। সেগুলির প্রশাসনকে সমস্ত বিষয়ে নজর রাখতে হবে। আগে থেকে সংক্রমণ রুখতে যা ব্যবস্থা নেওয়ার তা নিতে হবে।
এই কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।বিভিন্ন রাজ্যকে লেখা চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ বলেছেন, কয়েকটি রাজ্য দেশের করোনা আক্রান্তের সংখ্যার তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে। সেগুলির প্রশাসনকে সমস্ত বিষয়ে নজর রাখতে হবেআক্রান্তদের বিদেশযাত্রার ইতিহাস বা শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। এখনও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফেও এ বিষয়ে কিছু ঘোষণাও করা হয়নি।পাশাপাশি কয়েকটি স্থানে ক্লাটার করে সে স্থানে কন্টেনমেন্ট জোন করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।পাশাপাশি কয়েকটি স্থানে ক্লাটার করে সে স্থানে কন্টেনমেন্ট জোন করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।দেশের পাঁচটি রাজ্যে এই সংক্রমণের অনিয়ন্ত্রিত চেহারা দেখা যাচ্ছে।
করোনাভাইরাসের আক্রান্ত পতিরুদ।
স্বাস্থ্য সচিব তাঁর চিঠিতে স্পষ্টই উল্লেখ করেছেন যে করোনা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর না রাখলে মুহূর্তে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে। সে ক্ষেত্রে এত দিন ধরে করোনার বিরুদ্ধে যে লড়াই, তাতে জল ঢেলে দিতে পারে এক্সই-এর সংক্রমণ। পাশাপাশি কয়েকটি স্থানে ক্লাটার করে সে স্থানে কন্টেনমেন্ট জোন করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।দেশের পাঁচটি রাজ্যে এই সংক্রমণের অনিয়ন্ত্রিত চেহারা দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে তালিকায় সবার উপরে রয়েছে কেরল। সে রাজ্যে গত সপ্তাহে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৩২১। ভারতের মোট সংক্রমণের ৩১ শতাংশ রয়েছে এই রাজ্যে। এর পর রয়েছে দিল্লি। সেখানে সাপ্তাহিক সংক্রমণের পরিমাণ ৭৩তালিকার রয়েছে হরিয়ানা, সেখানে সাপ্তাহিক সংক্রমণের পরিমাণ ৩৬৭। তার পর তালিকায় রয়েছে মহারাষ্ট্র, সেখানে সাপ্তাহিক সংক্রমণের পরিমাণ ৭৯৪। এ ছাড়া রয়েছে উত্তরপূর্বের রাজ্য মিজোরাম। সেখানে শেষ সপ্তাহে মোট ৮১৪ জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।

Post a Comment